নিউইয়র্ক     বৃহস্পতিবার, ২রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ  | ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কলমি শাকের পুষ্টিমান অনেক নামীদামি খাবারের চেয়েও বেশি

পরিচয় ডেস্ক

প্রকাশ: ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২:৩৬ পূর্বাহ্ণ | আপডেট: ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২:৩৬ পূর্বাহ্ণ

ফলো করুন-
কলমি শাকের পুষ্টিমান অনেক নামীদামি খাবারের চেয়েও বেশি

কলমি শাক হচ্ছে গ্রামবাংলার অতি সাধারণ শাক। এর রয়েছে দুর্দান্ত উপকারিতা। কলমি শাকের পুষ্টিমান অনেক নামীদামি খাবারের চেয়েও বেশি। পুষ্টিবিদদের মতে, নিয়মিত পাতে কলমি শাক রাখলে সরাসরি অনেক উপকার পাওয়া যেতে পারে।

এই শাকে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি রয়েছে ভরপুর। পেঁয়াজ দিয়ে কলমি শাক ভাজা করলে তা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। তাই সর্দি-কাশির সমস্যা থাকলে খেতে পারেন।

তবে খুব বেশি সময় ধরে রান্না না করাই ভালো। কলমি শাক ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উৎস। তাই শিশুদের জন্য এটি বেশ উপকারী। তাছাড়া যে কোনও বয়সেই শরীরের ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করতে পারে এই শাক।

কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে কলমি শাকে উপকার মিলতে পারে। কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এটির অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের কিডনির সমস্যা, দুর্বল হজম শক্তি, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা, কিডনির রোগ আছে তাদের কলমি শাক খাওয়া উচিত নয়। যে কোনও শাক-সবজিরই উপকারিতা পেতে হলে তা সঠিকভাবে রান্না করতে হবে। কলমি শাকের ক্ষেত্রেও তাই। ১. শাক আগে ধুয়ে তারপর কাটবেন। ২. কম তেলে রান্না করা ভালো। ৩. খুব বেশি সময় ধরে রান্না করলে এর পুষ্টিমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

শেয়ার করুন