সোনালী ব্যাংক পিএলসি, বাংলাদেশ’র ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার এবং সোনালী এক্সচেঞ্জ কোম্পানী ইউএসএ ইনক’র পরিচালনা পর্ষদের ডাইরেক্টর মো: শওকত আলী খাঁন সোনালী এক্সচেঞ্জ’র কার্যক্রম পরিদর্শনে স¤প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সফর করে ঢাকায় ফিরে গেছেন।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত খাতের সর্ববৃহৎ বানিজ্যিক ব্যাংক’র ম্যানেজিং ডাইরেক্টর গত ১৩ জুন নিউইয়র্কে আগমন করেন। জেএফকে এয়ারপোর্টে তাকে অভ্যর্থনা জানান সোনালী এক্সচেঞ্জ ইউএসএ’র প্রেসিডেন্ট ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মোহাম্মদ মহসিন কবীর ও কোম্পানী সেক্রেটারি মো: সাদাত হোসেন।
নিউইয়র্কে এসে কর্মব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন শওকত আলী খান। তিনি ১৪ জুন এস্টোরিয়ার লং আইল্যান্ড সিটিতে অবস্থিত সোনালী এক্সচেঞ্জ’র প্রধান কার্যালয়ে কোম্পানীর ৩১তম বার্ষিক সাধারণ সভা ও ১৩৫তম বোর্ড অব ডাইরেক্টরস’র সভায় অংশগ্রহণ করে কোম্পানীর ব্যবসা স¤প্রসারণে দিক নির্দেশনা প্রদান করেন।
গত ১৬ জুন তিনি জর্জিয়ায় সোনালী এক্সচেঞ্জ’র আটলান্টা বুথ এবং ১৭ জুন নিউজার্সির প্যাটারসন বুথের গ্রাহক ও বাংলাদেশি কমিউনিটি নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়ে যোগ দেন। এসব সমাবেশে তিনি সোনালী এক্সচেঞ্জ’র রেমিট্যান্স ব্যবসা বৃদ্ধির লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশিদের সহযোগিতা কামনা ছাড়াও রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পরামর্শ কামনা করেন।
ম্যানেজিং ডাইরেক্টর শওকত খাঁন সোনালী এক্সচেঞ্জ এর শাখা ও বুথগুলোতে না গিয়েই সোনালী এক্সচেঞ্জ মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে ঘরে বসেই যেকোনো মুহুর্তে বাংলাদেশে এ প্রিয়জনদের কাছে নিরাপদে ও দ্রুততম সময়ে রেমিট্যান্স প্রেরণ সুবিধা গ্রহণের জন্য সকলের প্রতি আহবান জানান। তিনি বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের অবদানের প্রশংসা করে এই ধারা অব্যাহত রাখার জন্য সবাইকে অনুরোধ করেন।
গত ১৮ জুন তিনি নিউইয়র্কে সোনালী এক্সচেঞ্জ এর জ্যাকসন হাইটস এবং জ্যামাইকা শাখা পরিদর্শন এবং উভয় শাখায় উপস্থিত রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। শাখাসমুহের সার্বিক ব্যবসা উন্নয়নের জন্য তিনি ম্যানেজারসহ শাখার কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা প্রদান এবং উন্নত গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। গত ১৮ জুন তিনি নিউইয়র্ক থেকে বাংলাদেশে ফিরে গেছেন। সোনালী এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তাবৃন্দ জেএফকে এয়ারপোর্টে তাকে বিদায় জানান।