২৬শে আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

আর্ন্তজাতিক

‘যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা হবে না পুতিন-জ়েলেনস্কির’! ঘোষণা রুশ বিদেশমন্ত্রীর

‘যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা হবে না পুতিন-জ়েলেনস্কির’! ঘোষণা রুশ বিদেশমন্ত্রীর

রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ অভিযোগ করেছেন, ২০২২ সালে জ়েলেনস্কি একটি ডিক্রি জারি করে মস্কো-কিভ শীর্ষবৈঠক ‘নিষিদ্ধ’ ঘোষণা করেছিলেন। এখনও সেই ডিক্রি তিনি প্রত্যাহার করেননি।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কির সঙ্গে রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন বৈঠকে বসতে পারেন। তবে সেই বৈঠকে সুনির্দিষ্ট রূপরেখা ছাড়া যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনও আলোচনা হবে না। আপাতত দুই রাষ্ট্রনেতার বৈঠকের কোনও পরিকল্পনা নেই বলেও জানিয়েছেন রুশ বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ।

রুশ বিদেশমন্ত্রীর ওই বক্তব্যের জবাবে ইউক্রেনের উপ-বিদেশমন্ত্রী সের্গি কিসলিৎসকা বলেন, ‘‘আলোচনা যদি হয় তবে তা ভূখণ্ডের বদল নিয়েই হবে।’’ লাভরভ অবশ্য শুক্রবার লাভরভ শুক্রবার অভিযোগ করেছেন, ২০২২ সালে জ়েলেনস্কি একটি ডিক্রি জারি করে মস্কো-কিভ শীর্ষবৈঠক ‘নিষিদ্ধ’ ঘোষণা করেছিলেন। এখনও সেই ডিক্রি তিনি প্রত্যাহার করেননি। সাংবাদিক বৈঠকের আগে রুশ সরকারি সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, গত ১৫ অগস্ট মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে যুদ্ধবিরতির শর্তের বিষয়টি বিস্তারিত জানিয়েছেন পুতিন। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের দাবি, ট্রাম্পকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন। তিনি চান ক্রাইমিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের পূর্ব দিকে থাকা ডনবাস (একত্রে ডনেৎস্ক এবং লুহানস্ক এলাকা) এলাকা রাশিয়াকে ছেড়ে দিন জ়েলেনস্কি। আমেরিকার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট নেটো-য় ইউক্রেন প্রবেশাধিকার পাক, এমনটাও চান না রুশ প্রেসিডেন্ট। পুতিনের তিন নম্বর শর্তটি হল, ইউক্রেনে যেন পশ্চিমের কোন দেশ (ইউরোপ বা আমেরিকার)-এর সেনা না-ঢোকে।জানিয়েছেন, শীর্ষস্তরের বৈঠকের আগে যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত রূপরেখা তৈরির কাজ শেষ করা প্রয়োজন। সেই সঙ্গে তাঁর দাবি, এখনও সেই কাজ একটুও এগোয়নি। ফলে প্রথম বৈঠকে যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা সম্ভব নয়।

লাভরভ শুক্রবার (২২ আগষ্ট)অভিযোগ করেছেন, ২০২২ সালে জ়েলেনস্কি একটি ডিক্রি জারি করে মস্কো-কিভ শীর্ষবৈঠক ‘নিষিদ্ধ’ ঘোষণা করেছিলেন। এখনও সেই ডিক্রি তিনি প্রত্যাহার করেননি।

সাংবাদিক বৈঠকের আগে রুশ সরকারি সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, গত ১৫ অগস্ট মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে যুদ্ধবিরতির শর্তের বিষয়টি বিস্তারিত জানিয়েছেন পুতিন। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের দাবি, ট্রাম্পকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন। তিনি চান ক্রাইমিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের পূর্ব দিকে থাকা ডনবাস (একত্রে ডনেৎস্ক এবং লুহানস্ক এলাকা) এলাকা রাশিয়াকে ছেড়ে দিন জ়েলেনস্কি। আমেরিকার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট নেটো-য় ইউক্রেন প্রবেশাধিকার পাক, এমনটাও চান না রুশ প্রেসিডেন্ট। পুতিনের তিন নম্বর শর্তটি হল, ইউক্রেনে যেন পশ্চিমের কোন দেশ (ইউরোপ বা আমেরিকার)-এর সেনা না-ঢোকে।অভিযোগ করেছেন, ২০২২ সালে জ়েলেনস্কি একটি ডিক্রি জারি করে মস্কো-কিভ শীর্ষবৈঠক ‘নিষিদ্ধ’ ঘোষণা করেছিলেন। এখনও সেই ডিক্রি তিনি প্রত্যাহার করেননি।

সাংবাদিক বৈঠকের আগে রুশ সরকারি সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, গত ১৫ অগস্ট মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে যুদ্ধবিরতির শর্তের বিষয়টি বিস্তারিত জানিয়েছেন পুতিন। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের দাবি, ট্রাম্পকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন। তিনি চান ক্রাইমিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের পূর্ব দিকে থাকা ডনবাস (একত্রে ডনেৎস্ক এবং লুহানস্ক এলাকা) এলাকা রাশিয়াকে ছেড়ে দিন জ়েলেনস্কি। আমেরিকার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট নেটো-য় ইউক্রেন প্রবেশাধিকার পাক, এমনটাও চান না রুশ প্রেসিডেন্ট। পুতিনের তিন নম্বর শর্তটি হল, ইউক্রেনে যেন পশ্চিমের কোন দেশ (ইউরোপ বা আমেরিকার)-এর সেনা না-ঢোকে।

আলাস্কার ওই বৈঠকের পরে সোমবার (১৭ আগষ্ট) হোয়াইট হাউসে গিয়ে যুদ্ধবিরতি নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দু’দফায় বৈঠক করেন জ়েলেনস্কির। ওভাল হাউসে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার পরে ইউরোপের বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে বৈঠক করেন তাঁরা। সেখানে ছিলেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ, ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজ়ান্ডার স্টাব, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার, জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মার্জ়, ইউরোপীয় কমিশনের সভাপতি উরসুলা ভন ডের লেইন এবং নেটোর মহাসচিব মার্ক রুট। বৈঠকের পরে নিজের সমাজমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, “বৈঠক শেষে আমি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছি। পাশাপাশি, জ়েলেনস্কি এবং পুতিনের মধ্যে একটি বৈঠকের প্রস্তাবও দিয়েছি। ইতিমধ্যেই সেই বৈঠকের তোড়জোড় শুরু করা হচ্ছে। সেই বৈঠক হওয়ার পর, আমরা একটি ত্রিপাক্ষিক বৈঠক করব। সেখানে দুই রাষ্ট্রপ্রধান থাকবেন এবং আমিও থাকব।” কিন্তু ট্রাম্পের সেই ঘোষণা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিন ক্রেমলিন।