গত ২১ সেপ্টেম্বর রোববার প্রতি বছরের মত এবারো ব্যাপক আয়োজনে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) অর্গানাইজিং কমিটি অব নর্থ আমেরিকা’র উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন এবং চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান অনুষ্ঠিত হয়। ২০১৪ সাল থেকে এই মাহফিল উদযাপিত হয়ে আসছে। জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন পার্টি সেন্টার ও রেস্টুরেন্টে বাদ আছর থেকে শুরু হয় ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) মাহফিল ও মেজবান (নৈশভোজ) আয়োজন। এবার প্রায় ৩ হাজার প্রবাসী মেজবানে অংশ নিয়ে সুস্বাদু খাবার গ্রহণ করেছেন।
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) মাহফিলে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রæকলিন বেলাল মসজিদ আ্যান্ড ইসলামিক স্কুলের ইমাম ড. মুফতি সৈয়দ আনসারুল করিম আল আজহারী। অনুষ্ঠানে আহবায়কের গুরু দায়িত্ব পালন করেছেন সামসুল আলম চৌধুরী এবং সদস্য সচিব ছিলেন মনির আহমদ, সার্বিক সহযেগিতায় ছিলেন অ্যাটাব প্রেসিডেন্ট ও কর্ণফুলি ট্রাভেল্স-এর সত্তাধিকারী মোহাম্মদ সেলিম হারুন।
ঈদে মিলাদুন্নবীর অনুষ্ঠানে বিপুলসংখ্যক রাসুল প্রেমিক মুসল্লিদের উপস্থিতি ছিল লক্ষ্যণীয়। সকলেই অত্যন্ত ধৈর্য সহকারে বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত, প্রিয়নবী হযরত মোহাম্মদ (সা.)-এর জীবনের নানা দিক নিয়ে আলোচনা শুনেছেন এবং আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিনের কাছে শুকরিয়া আদায় করেন।
ড. মুফতি সৈয়দ আনসারুল করিম আল আজহারি মহানবী (সা.)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণ করে ভ্রাতৃত্ববোধ ও মানবকল্যাণে ব্রতী হওয়ার আহবান জানান। তিনি বলেন, ধর্মীয় ও পার্থিব জীবনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির জন্য অনুসরণীয়।
তিনি আরো বলেন, মহানবী (সা.)-এর সুমহান আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই মুসলমানদের অফুরন্ত কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত রয়েছে। মহানবীর আদর্শ অনুসরণে মুসলমানদের কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারী, যুদ্ধ-বিগ্রহ নানামুখী সমস্যায় মহানবীর (সা.) শিক্ষা ও ইবাদত বিশ্বের শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে পারে।
মিলাদ মাহফিলে আল-কোরআন একাডেমির কয়েকজন নতুন হাফেজ ও শিশু শিক্ষার্থীরা নাত পরিবেশন করেন।
অনুষ্ঠানে বিপুলসংখ্যক রাসুল প্রেমিক মুসল্লিদের উপস্থিতি ছিল লক্ষ্যণীয়। সকলেই অত্যন্ত ধৈর্য সহকারে বিশ্ব মানবতার মুক্তির দ‚ত, প্রিয়নবী হযরত মোহাম্মদ (সা.)-এর জীবনের নানা দিক নিয়ে আলোচনা শুনেছেন এবং আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিনের কাছে শুকরিয়া আদায় করেন।
অন্যান্ন বক্তারা বলেন, মহানবী (সা.)-এর সুমহান আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই মুসলমানদের অফুরন্ত কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত রয়েছে। মহানবীর আদর্শ অনুসরণে মুসলমানদের কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত। বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারী, যুদ্ধ-বিগ্রহ নানামুখী সমস্যায় মহানবীর (সা.) শিক্ষা ও ইবাদত বিশ্বের শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে পারে।
আলোচনায় আরো অংশ নেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাষ্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান শাহ নেওয়াজ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস বাংলাদেশী এসাসিয়েশানের প্রেসিডেন্ট ওরাজনীতিবিদ গিয়াস আহমেদ, মূলধারার রাজনীতিক ও অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ফাহাদ সোলায়মান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তারেক হাসান খান প্রমূখ ।