যুক্তরাষ্ট্রে আগামীতে নির্বাচনে ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত ৩০ আগষ্ট শনিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি একটি নির্বাহী আদেশ জারি করবেন, যাতে প্রতিটি ভোটারের জন্য ভোটার পরিচয়পত্র (ভোটার আইডি) বাধ্যতামূলক করা হবে।
ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘প্রতিটি ভোটের জন্য অবশ্যই ভোটার আইডি থাকতে হবে। কোনো ব্যতিক্রম নয়! আমি এ বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশ জারি করতে যাচ্ছি।’
ট্রাম্প আরও বলেন, শুধু গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিরা এবং দেশের বাইরে অবস্থানরত সেনারা ডাকযোগে ভোট দিতে পারবে। অন্য কেউ নয়।
োট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শনিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি একটি নির্বাহী আদেশ জারি করবেন, যাতে প্রতিটি ভোটারের জন্য ভোটার পরিচয়পত্র (ভোটার আইডি) বাধ্যতামূলক করা হবে।
ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘প্রতিটি ভোটের জন্য অবশ্যই ভোটার আইডি থাকতে হবে। কোনো ব্যতিক্রম নয়! আমি এ বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশ জারি করতে যাচ্ছি।’ ট্রাম্প আরও বলেন, শুধু গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিরা এবং দেশের বাইরে অবস্থানরত সেনারা ডাকযোগে ভোট দিতে পারবে। অন্য কেউ নয়।
বিগত বছরগুলোয় ট্রাম্প ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বন্ধের দাবিও তুলেছেন। তিনি কাগজের ব্যালট ও হাতে গণনার পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। কিন্তু নির্বাচনী কর্মকর্তারা বলছেন, এ প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ, ব্যয়বহুল এবং মেশিনে গণনার তুলনায় কম নির্ভুল।
চলতি আগস্টের শুরুর দিকে ট্রাম্প অঙ্গীকার করেছিলেন, তিনি ডাকযোগে ভোট ও ভোটিং মেশিন ব্যবহারের অবসান ঘটাতে নির্বাহী আদেশ জারি করবেন। এটি ২০২৬ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনের আগে কার্যকর করার কথা রয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল নির্বাচন রাজ্যের অধীনে হয়। ফলে সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্টের এমন পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষমতা আছে কি না, তা নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
২০২৬ সালের ৩ নভেম্বরের নির্বাচন হবে ট্রাম্পের জানুয়ারি মাসে ক্ষমতায় ফেরার পর তাঁর নীতি ও শাসনব্যবস্থার ওপর প্রথম জাতীয় গণভোট। এ নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা চেষ্টা করবে প্রতিনিধি পরিষদ ও সিনেটে রিপাবলিকানদের প্রভাব ভাঙতে, যাতে ট্রাম্পের অভ্যন্তরীণ নীতি বাস্তবায়নে বাধা দেওয়া যায়।