নিউইয়র্ক     বৃহস্পতিবার, ২৮শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ  | ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

‘প্রবাস-বন্ধু’ খেতাবে ভুষিত নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী

পরিচয় ডেস্ক

প্রকাশ: ২৭ মে ২০২৩ | ০৭:৫৭ পূর্বাহ্ণ | আপডেট: ২৭ মে ২০২৩ | ০৭:৫৭ পূর্বাহ্ণ

ফলো করুন-
‘প্রবাস-বন্ধু’ খেতাবে ভুষিত নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী

নিউইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলী অভিবাসীদের সামগ্রিক কল্যাণে আইনগত লড়াইয়ের পাশাপাশি কম্যুনিটির অগ্রগতিতে নিরন্তরভাবে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরীকে ‘প্রবাস-বন্ধু’ খেতাব প্রদান করেছে । ২০ মে শনিবার নিউইয়র্কে ‘এশিয়ান-আমেরিকান প্যাসিফিক আইল্যান্ডারস হেরিটেজ মাস’ উপলক্ষে বহুজাতিক এক সমাবেশে ‘প্রবাস-বন্ধু’ খেতাব সম্বলিত বিশেষ ঘোষণা পত্রটি ডেমক্র্যাটিক পার্টির ডিস্ট্রিক্ট লিডার এট লার্জ বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরীকে হস্তান্তর করেন স্টেট এ্যাসেম্বলীম্যান স্টিভেন রাগা।

উল্লেখ্য, কয়েক বছর আগে এটর্নী মঈন চৌধুরীকে ক্রমবর্ধমান বাংলাদেশী-আমেরিকান কম্যুনিটির পাশে সরব থাকার জন্যে ‘কংগ্রেসনাল প্রক্লেমেশন’ প্রদান করা হয়। এশিয়ান-আমেরিকান প্যাসিফিক আইল্যান্ডার হেরিটেজ মাস উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজক সংগঠনের মধ্যে ছিল ইউনাইটেড শেরপা এসোসিয়েশন, এপেক্স ফর ইয়ুথ, দেশীজ রাইজিং আপ এ্যান্ড মুভিং, এশিয়ান আমেরিকান ফর ইক্যুয়ালিটি, কোয়ালিশন ফর এশিয়ান আমেরিকান চিল্ড্রেন এ্যান্ড ফ্যামিলিজ, মেট্রপ্লাস, এশিয়ান আমেরিকান ফেডারেশন. থাই ইউএসএ এবং অধিকার। এ সমাবেশে এশিয়ান আমেরিকানদের কল্যাণে অবদানের জন্যে লিগ্যাল এইড সোসাইটির প্রধান নির্বাহী টেইলা কার্টার, ফিলিপাইন আমেরিকান কম্যুনিটির এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল জুলিয়েট অননোয়েভা-পায়াবায়াবকেও বিশেষ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

সমাবেশের বক্তারা দৃঢ় সংকল্প ব্যক্ত করেন, ভাগ্য গড়ার দেশে এসে অনৈক্য বাড়ালে চলবে না। সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে এশিয়ান হিসেবে, তাহলে অনেক সমস্যার সহজ সমাধান হয়ে যাবে। এটর্নী মঈন চৌধুরী এই সম্মাননা গ্রহণের অনুভ’তি ব্যক্তকালে বলেন, এশিয়ান হিসেবে আমরা যতবেশী সংঘবদ্ধ থাকতে পারবো, ততোই সুফল আসবে প্রতিটি কম্যুনিটিতে। কারণ ৪৮টি দেশ এবং ৩টি অঞ্চল নিয়ে গঠিত এশিয়ান আমেরিকান অ্যান্ড প্যাসিফিক আইল্যান্ডারস, তাই আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারি তাহলে সবকিছুতে আমরা জয়ী হতে পারবো। বহুজাতিক এ সমাজেও আমাদেরকে কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। নিউইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলীর পক্ষে স্টিভেন রাগা বলেন, অভিবাসীগণের রক্তে মাংসে গড়ে উঠা আমেরিকা সবসময়ই তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

শেয়ার করুন