সেই রুনা খান আর এই রুনা খানে এখন পার্থক্য বিস্তর। ৩৬ কেজি ওজন কমিয়ে হয়েছেন ঝরঝরে। শুধু তাই না, মেদহীন রুনা এখন ব্যস্ত ফটোশুটে। অন্তর্জালে ১০৫ কেজির রুনার থেকে নতুন এই রুনাকে নিয়ে বেশ আলোচনাও।
বর্তমানে রুনা খান এবার অবকাশ যাপন করতে গিয়েছেন মালদ্বীপে। সেখানে নীল জলরাশির সৈকতে উষ্ণতা ছড়াচ্ছেন। সেই ছবি অন্তর্জালে ভাগাভাগি করেছেন রুনা। নীল জলের সাথে লাল ও সাদা পোশাকের তাঁর সে সব ছবি ভক্তদের যেন উষ্ণতা বাড়িয়ে দিয়েছে।
নতুন এই রুনা জানিয়েছেন, ‘ওজন কমানোর জার্নিটা আসলে এক বছরের। এক বছরে আমি একটি পয়সাও ওজন কমানোর পেছনে খরচ করিনি। আমার বাড়িতে প্রতিদিন যে স্বাভাবিক খাবার রান্না হয়, সেখান থেকে পরিমিত খাবার খেয়েছি। সপ্তাহে এক দিন পোলাও অথবা তেহারি খাই। খুব ভালো লাগে। পছন্দের খাবার। একবেলা এসব খাবার খেলেও বাকি দুই বেলা রুটিনের খাবারই থাকে। আর আমি আমার বাসার শোবারঘর থেকে ড্রয়িংরুম পর্যন্ত প্রতিদিন নিয়ম করে এক ঘণ্টা হাঁটতাম। রাতে এক ঘণ্টা ইয়োগা করি। রাত ১২টা কিংবা ১টার মধ্যে ঘুমিয়ে যাই, কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাই। গত ১০ বছরে এসব পারিনি। আমার কাছে পৃথিবীর একদম সহজ উপায়। সহজ কাজটা গত এক বছর ধরে করতে পেরেছি। ৩৯ কেজি ওজন কমাতে পেরেছি।’
অমিতাভ রেজার নির্মাণে একটি টেলিকমের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে শোবিজ অঙ্গনে রুনা খান পরিচিতি পান। সূত্র : সাম্প্রতিক দেশকাল