গরু কিংবা খাসির কিমা দিয়ে তৈরি মুখরোচক খাবারটি রুমালি পরোটা, নান কিংবা রুটির সঙ্গে খেতে লাগবে বেশ।
উপকরণ: গরু/খাসির কিমা- ৭৫০ গ্রাম, আদা রসুন বাটা- ২ টেবিল চামচ, লাল মরিচ গুঁড়ো- ১ টেবিল চামচ, চিলি ফ্লেক্স- ১/২ চা চামচ, কাশ্মীরি মরিচ গুঁড়ো- ২ টেবিল চামচ, ধনে গুঁড়ো (শুকনো খোলায় ভেজে গুঁড়ো করা)- ২ টেবিল চামচ, জিরা গুঁড়ো- ২ টেবিল চামচ, লবণ- স্বাদ অনুযায়ী, গরম মশলা গুঁড়ো- ১ চা চামচ, কাঁচা মরিচ বাটা- ২ মরিচ, বেসন- ৪ টেবিল চামচ, সর্ষের তেল- ৩ টেবিল চামচ, দই- ১/২ কাপ, পেঁয়াজ- ১টি মাঝারি এবং দুটি বড় সাইজের, ধনে পাতা কুচি- প্রয়োজনমতো
প্রণালি : প্রথমে গোটা ধনে নিয়ে শুকনো খোলায় ভেজে নিয়ে গুঁড়ো করে নিন। আদা, রসুন এবং কাঁচা মরিচ বেটে নিন। একটি বাটিতে দই ফেটিয়ে নিন। কটি মাঝারি সাইজের পেঁয়াজ সরু করে কাটুন। তেলে বাদামি করে ভেজে বেরেস্তা বানান।
এবার একটি বড় পাত্রে মাংসের কিমা, আদা রসুন বাটা, লাল মরিচ গুঁড়ো, চিলি ফ্লেক্স, ধনে গুঁড়ো, জিরা গুঁড়ো, নুন, গরম মশলা গুঁড়ো, কাঁচা লঙ্কা বাটা, বেসন, ৩ টেবিল চামচ সর্ষের তেল, দই ও পেঁয়াজের বেরেস্তা নিন। সব উপকরণ ভালো করে মিশিয়ে নিন। এভাবে ম্যারিনেট করে দেড় ঘণ্টা রাখুন।
একটি বড় সাইজের পেঁয়াজ মিহি কুচি করে নিন। এই রান্নায় তেল একটু বেশি লাগে। কড়াইয়ে বেশ খানিকটা সর্ষের তেল গরম করুন। এতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজতে থাকুন। পেঁয়াজ সোনালি হয়ে গেলে তাতে ম্যারিনেট করা কিমা দিয়ে ভাজতে থাকুন। কিমা থেকে তেল আলাদা হওয়া অব্দি কষাতে থাকুন।
কিমার রং সাদা হয়ে গেলে এতে সামান্য পানি দিন। সঙ্গে দিন কাশ্মীরি মরিচের গুঁড়ো। আবার কষাতে থাকুন। দেখবেন সুন্দর গন্ধ বের হচ্ছে আর তেল আলাদা হচ্ছে। কিমা ভালো মতো সিদ্ধ হয়ে গেলে আঁচ বন্ধ করে দিন। উপর থেকে ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে ঢাকনা দিয়ে রাখুন।
