নিউইয়র্ক     শনিবার, ১২ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ  | ২৭শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম সমিতির ২ লক্ষ ডলার আত্মসাত্‌ করার সোশ্যাল মিডিয়ায় কথিত অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ ও চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে আবদুল হাই জিয়া পরিবার

পরিচয় রিপোর্ট

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২২ | ০৯:০০ পূর্বাহ্ণ | আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২২ | ১২:১২ অপরাহ্ণ

ফলো করুন-
চট্টগ্রাম সমিতির ২ লক্ষ ডলার আত্মসাত্‌ করার সোশ্যাল মিডিয়ায় কথিত অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ ও চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে আবদুল হাই জিয়া পরিবার

চট্রগ্রাম সমিতির প্রয়াত সভাপতি আবদুল হাই জিয়ার বিরুদ্ধে সাবেক একজন সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ কর্তৃক সোশ্যাল মিডিয়ায় ২ লক্ষ ডলার আত্মসাত্‌ করার অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে আবদুল হাই জিয়া পরিবার।গত শুক্রবার জ্যাকসন হাইটসএর একটি রেষ্টুরেন্টে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রয়াত আবদুল হাই জিয়ার স্ত্রী বর্তমানে কম্যুনিটির অন্যতম প্রাচীন সংগঠন বাংলাদেশ লীগ অফ আমেরিকার সভাপতি মিসেস সাহিদা হাই বলেন, জনাব হানিফের উত্থাপিত অভিযোগ সম্পুর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের সাক্ষী রেখে জনাব হানিফ এর কাছে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, হয় তাঁকে অভিযোগ প্রমাণ করতে হবে নতুবা প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে।যদি জনাব হানিফ তা করতে ব্যর্থ‍ হন, তাহলে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয় বিবেচনা করবে জিয়া পরিবার।

তাঁর নামে সমিতির প্রায় ৪৩ হাজার ডলার ট্রান্সফার এর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মিসেস হাই বলেন, প্যান্ডেমিকের সময় সমিতির একাউন্ট ফ্রড হলে সমিতির তহবিল রক্ষায় জরুরীভিত্তিতে নতুন একাউন্ট করার প্রয়োজন হওয়ায় এবং কোভিডে আক্রান্ত থাকায় সেক্রেটারী আশ্রাব আলী লিটনকে না পাওয়ায় কোষাধ্যক্ষ মতিউর রহমান ও আমাকে যুক্ত করে সম্পুর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে একটি একাউন্ট খোলা হয়।সেই একাউন্ট কখনো ব্যবহার করা হয়নি।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন সাবেক সেক্রটারী আশ্রাব আলী খান লিটন, সাবেক কোষাধ্যক্ষ মতিউর রহমান, সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম এ জাফর, খোকন কে চৌধুরী, শাহাবউদ্দিন চৌধুরী লিটন, এম উদ্দিন ফোরকান প্রমুখ

সংবাদ সম্মেলনে পঠিত লিখিত বক্তব্যে প্রয়াত আবদুল হাই জিয়ার স্ত্রী, বাংলাদেশ লীগ অফ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট সাহিদা হাই বলেন, আজকের এই সংবাদ সম্মেলনের কারন আমি আব্দুল হাই জিয়ার ২য় মৃত্যু বার্ষিকি উপলক্ষে দাওয়াত করার লক্ষ্যে আমার মেয়ে ‘মুন হাই’ তার বাবার জন্য একটি আমন্ত্রণ পত্র তৈরি করে। যাতে লেখা ছিল ‘ Dua manful for —-

Abdul Hai Zia . সেই আমন্ত্রণপত্রটি আমি ব্যক্তিগত ভাবে অনেকের কাছে পাঠিয়েছি এর মধ্যে জিয়ার কমিটির সেক্রেটারী আশ্রাব আলি খান লিটন এবং কোষাধ্যক্ষ মতিউর রহমান এর কাছেও পাঠিয়েছি।ওরা দুজনেই Facebook এ invitation card টি পোষ্ট করেন।মতিউর রহমানের জিয়ার সেই দোয়া মাহফিলের পোষ্টের প্রথম কমেন্ট জনাব মোঃ হানিফের।

This guy stolen about 200.00 thousand dollars from Chittagong association but we don’t know where is the money is?

চট্টগ্রাম সমিতির একজন সম্মানিত ব্যক্তি জনাব মোঃ হানিফ যাকে এক সময় চট্টগ্রাম বাসী সম্মান করতেন , তার চেয়েও ব্যক্তিগত ভাবে অনেক বেশী সম্মান এবং শ্রদ্ধা করতো জিয়া, ওনার সাথে ভালো মন্দ সব কিছুই শেয়ার করতেন।এক সময় চট্টগ্রামবাসী ওচট্টগ্রাম সমিতির সিনিয়র উপদেষ্টাদের পুর্ন সমর্থনেই আব্দুল হাই জিয়া সভাপতি হয়ে ছিলেন । ওদের মধ্যে জনাব হানিফ সাহেবও ছিলেন।

কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে আপনাদের বলতে হচ্ছে জনাব হানিফ সাহেব আমার স্বামী মরহুম আব্দুল হাই জিয়ার বিরুদ্ধে Facebook social media ই যে statement দিয়েছেন বা মিথ্যা অপপ্রচার করেছেন আমার মতে তা সম্পুর্ন বানোয়াট।Facebook এর এই কমেন্ট দেখেই অনেকেই আমাকে এবং আমার ছেলেদের ফোন দিচ্ছিল । আমি কোরান খতম নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম বিধায় Facebook এর কমেন্ট আমার চোখে পড়েনি।

এই কমেন্টটা দেখে এবং পড়ে আমি এবং আমার ছেলে মেয়ে সহ সবাই অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছি। দোয়া মাহফিলের পোষ্টের উপরে এ কেমন কমেন্ট।আমরা সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি এবংআমার মেয়ে মুন troma position এ গিয়েছে কারন মুন তার বাবার সাথে অত্যন্ত ঘনিষ্ট ছিল।মুনও যখন শুনল এবং নিজের চোখে দেখল এই রকম একটা statement Facebook এ দেওয়াহয়েছে মুন ভীষন ভাবে ভেঙে পড়েছে এবং মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে। যেখানে আমার ঘরে এমনিই শোকের জোয়ার বইয়ে যাচ্ছে। যেখানে আমি আমার স্বামী এবং ছেলে-মেয়ে তাদের বাবা হারানোর শোকে ব্যতিত সেখানে Facebook এ জনাব হানিফ সাহেবেরএমন মিথ্যা statement.

আমি আপনাদের মাধ্যমে বলতে চাই জনাব হানিফ সাহেব যদি প্রমান করতে পারেন আমার স্বামী ২০০,০০০ হাজার ডলার আত্নসাত করেছে তাহলে সেই টাকা আমি ফেরত দিতে বাধ্য থাকবো।

এখানে উল্লেখযোগ্য যে আমরা যারা মুসলমান ধর্ম বিশ্বাস করি জানাযার সময় আমরা আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে সবার উদ্দেশ্যে বলা হয় যে, মৃত ব্যক্তির কাছে যদি টাকা পয়সা লেনদেন থাকে তাহলে পরিবারের পক্ষ থেকে দিয়ে দিব। আমার ছেলেরা জানাযার সময় মেসেজটা উপস্থিত সবার উদ্দেশ্যে দিয়েছিল। তখন টাকা পাবে সেই রকম কোনো প্রস্তাব উত্থাপিত হয় নাই।

কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের বিষয় হানিফ সাহেব কেন, কি স্বার্থে এবং কার স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য উনি আজকে আমার স্বামীর মৃত্যুর দুই বছরের পর এই কথা গুলো বলছেন আবার কমেন্টটা মুছেও ফেলেছেন।

এখন আমি আবারও জোর দিয়ে বলতে চাই- উনি যদি প্রমান করতে পারেন আমার স্বামী আত্নসাত করেছে আমি সেই টাকা দিতেবাধ্য থাকবো। আর যদি প্রমান করতে না পারেন তাহলে আপনাদের সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে চট্টগ্রামবাসীর কাছে নিঃশত্ব ক্ষমা চাইবেন।এটাই আমাদের দাবী।আর যদি হানিফ সাহেব সেটা থেকে বিচ্যুত থাকেন তাহলে এইটা আইনের দেশ, আইনের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল, আমরা আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হব।

যেহেতু উনি আমাদেরকে সামাজিক ভাবে , বিশেষ করে আমার সন্তানদেরকে অত্যন্ত হেয় প্রতিপন্ন করেছে।আমার মেয়ে মানষিকভাবে বিপর্যস্ত।

আপনাদের সবাইকে আবার ও অসংখ্য ধন্যবাদ এবং আমি আপনাদের কাছে চির কৃতগঘ।

আপনারা অবগত আছেন যে ২০২০ ৭ই ডিসেম্বর মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে আব্দুল হাই জিয়া আমার হাতেই মাথা রেখে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে যান।জিয়ার আকস্মিক মৃত্যু আমাদের জন্য অত্যন্ত কষ্টকর ও বেদনাদায়ক ।

আপনারা জানেন মরহুম আব্দুল হাই জিয়া চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচিত সভাপতি ছিলেন। ৩ বছর অত্যন্ত সৎ ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে গিয়েছেন।

করোনা কালীন সময়ে পরিবারের মায়া মমতা ও ভয়ভীতি উপেক্ষা করে সমিতির উদ্যোগে আত্মমানবতার সেবাই নিজেকে উজাড করে দিয়েছিলেন।কভিডে আক্রান্ত হয়ে যারা মৃত্যু বরন করেছেন তাদের দাফন ,ছৎকার এবং তাদের পরিবারকে বিভিন্ন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।

আব্দুল হাই জিয়া’র যখন সমিতিতে দায়িত্ব পালনের মেয়াদ শেষ হয়ে যায় তখন ওর কমিটিতে কিছু টাকা জমা ছিল।

আবার যখন সমিতিতে ইলেকশন হওয়ার সময় আসলো ঠিক তখন ই বিশ্বজুডে ভয়াবহ কভিড হানা দিল। ইলেকশনের প্লেন আর সমিতি করতে পারে নাই।এর পর থেকেই জিয়াকে বিভিন্ন ভাবে মেন্টাল প্রেসার দেওয়া হয়েছিল।সমিতির টাকাটা বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। জিয়ার কথা ছিল -আমার কাছে যেই টাকা আছে , এই টাকা আমার নয় , সমগ্র চট্টগ্রামবাসীর। যারাই চাইবে তাদেরকে আমি এই টাকা ( চট্টগ্রাম বাসীর সম্পদ) বুঝিয়ে দিতে পারি না।

ইলেকশনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে যেই কমিটি আসবে আমি তাদেরকেই সব বুঝিয়ে দিব।সেই সুযোগ আল্লাহপাক ‘জিয়া’কে দেয়নাই।

চট্টগ্রাম সমিতির জন্ম লগ্ন থেকে আব্দুল হাই জিয়ার মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত -আব্দুল হাই জিয়া চট্টগ্রাম সমিতিতে এক ইতিহাসের সাক্ষর হয়ে থাকবেন আশা রাখি। কেন না এই পযর্ন্ত কোনো সভাপতি মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে সমিতির টাকা বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মরিয়া হয় নাই।এক মাত্র ‘জিয়া ‘ মরিয়া হয়েছিল টাকা বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। আশায় ছিল একটি নতুন কমিটি আসবে নতুন উদ্দীপনা নিয়ে, তাদেরকেই সব কিছু বুঝিয়ে দিবেন। আমি এবং সমগ্র চট্টলাবাসী গর্বের সাথে বলতে পারি , চট্টগ্রাম সমিতি ভবন পেইড অফ হয়েছে ‘ আব্দুল হাই জিয়া’র টাকাতে।

আরেকটা কথা সব সময় কানে আসতো যে ‘ জিয়া ‘ নাকি আমার নামে সমিতির টাকা transfer করেছেঃ- চ্যালেঞ্জ ! প্রমান করতে পারলে তিন ডাবল টাকা ফেরত। যদি করতে না পারেন তাহলে —- সম্মানিত সংবাদিক ভাইয়েরা আপনারাই বলেন আমার কি করা উচিত?

এইটা কেমন ধরনের মিথ্যা অপপ্রচার হতে পারে।আমি কি আইনের সাহায্য নিতে পারি? কেন না

আমি বতর্মান বাংলাদেশ লীগ অফ আমেরিকার সভাপতি । এই প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সংগঠন টি পুরো বাংলাদেশকে উপস্থাপন করে।এইটা কোনো আন্চলিক সংগঠন নয়। এই মিথ্যাচারে আমার সংগঠনের সম্মান খুন্ন হতে পারে যা আমি কখনোই মেনে নিবনা।

সেই দিন জিয়া আর আমি এক সাথেই ছিলাম নরমালি সে বিজনেজ একাউন্টে টাকা জমা দিতে গিয়েছিল । জমা দেওয়ার পর statement নিয়ে দেখে জিয়ার একাউন্টে যেটা জমা দিয়েছে সেটাকা ছাড়া কোনো টাকা নেই । একাউন্ট প্রড। তখন সে আরেকটা বিজনেস একাউন্ট চেক করল সেটাও প্রড।তখন সে সত্যি ভয় পেয়েছিল। ওহ মাই গড! আমার নামতো সমিতির একাউন্টেও আছে।সমিতির টাকার কোনো অসুবিধা হলে আমি শেষ। আমার মানসম্মান সব যাবে।তখন সমিতির একাউন্ট থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জিয়ার নাম তুলে নেওয়ার জন্য অস্থির হয়ে পড়েছেন ।জিয়ার একাউন্ট ফ্রড হয়েছে তাতে তার কোনো মাথা ব্যাথা ছিল না। মাথা ব্যাথা ছিল সমিতির টাকা, চট্টগ্রাম বাসীর টাকা কি ভাবে সিকিউর করবে।সমিতির একাউন্ট ফ্রড হলে সে কি জবাব দিবে চট্টগ্রাম বাসীকে।

Santander bank এ বসেই সেক্রেটারী আশ্রাব আলী লিটন এবং কোষাধ্যক্ষ মতিউর রহমানকে ফোন দেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভবএই ব্যাংকে চলে আস আমার দুইটা বিজনেস একাউন্ট ফ্রড হয়েছে।

সেক্রেটারী আশ্রাব আলী লিটন করোনায় আক্রান্ত হওয়াতে সে আসতে পারে নাই । কোষাধ্যক্ষ মতিউর এসেছিল। সেক্রেটারী আশ্রাব আলী লিটন আসতে না পারাতে জিয়া একা মতিউরের নামে একাউন্ট না খুলে বিশ্বাসের জায়গা থেকে আমার আর মতিউরের নামে জয়েন্ট একাউন্ট খুলে দেন। শুধু সমিতির টাকা নিরাপদ করার জন্য এই একাউন্ট খোলা হয়েছিল। জয়েন্ট একাউন্টের জন্য কোনো চেক বুক এবং ডেবিডকার্ড অর্ডার করা হয় নাই। ঐ একাউন্টে কোনো ধরনের উইথড্রয়াল ছিল না।

সবচেয়ে মজার ব্যাপার হানিফ সাহেব সব জানেন । জিয়া সবকিছুই হানিফ সাহেবের সাথে শেয়ার করেছেন।

আজ আমি আপনাদের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বাসীকে জানাতে চাই জিয়া কেন জনাব হানিফকে সমিতির ট্রাষ্টির চেয়ারম্যান থেকে বহিস্কার করে ছিলেনঃ জিয়া সমিতি ভবনের সম্পূর্ন মেনেজমেন্টের দায়িত্ব জনাব হানিফকে দিয়েছিল। হানিফ সাহেব তার অপব্যবহার করেছেন। নিজের লোক দিয়ে কাজ করাতেন এবং ৫ ডলারের বিল ৫০ ডলার করতেন।

একটি উদাহারণ: সমিতির ৬টা ভাডাটিয়াদের লিজ extension করতে লাগবে maximum $30.

কিন্তু উনি বিল করেছেন $2700 যা নাকি চোখে পড়ার মতো।জিয়াকে বাধ্য করে $2700 নিয়ে ছিল। তাও কেশ দিতে হবে উনি চেক নিবেন না। সব সময় উনি কেশ পছন্দ করতেন।আর জিয়া সমিতির হিসাব নিকাশের সুবিধার্থে চেক দিতেই পছন্দ করতেন।চেক উনি কখনো জনাবা রেহেনা হানিফের নামে জমা করতেন কখনো নিজের নামে কখনো অন্য কোম্পানির নামে। $2700 চেকটি উনি American property rights এর নামে জমা করেন।জনাব হানিফ উল্লেখ করেন lawyer fee. যাদের বাড়ী আছে এবং ভাড়া দেন আপনারা জানেন lease করতে কত লাগে।

জনাব হানিফ সাহেবের অপব্যবহার জিয়া যখন বুঝতে পেরেছে তখন সভাপতি হিসেবে সব কিছু নিজে বুঝে নেন। হানিফ সাহেবের অপকর্মের জন্যই আব্দুল হাই জিয়া চট্টগ্রাম সমিতির ট্রাষ্টির চেয়ারম্যান থেকে বহিস্কার করেন।

কেন জিয়ার বিরুদ্ধে জনাব হানিফের এই অপপ্রচারঃ কিছুই না বহিস্কার করার জন্যই জিয়ার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অপপ্রচার বলে আমরা মনে করি ।

শেয়ার করুন